অনেকেই এটা ভাবেন যে গাঢ় রঙের খাবার
দাঁতের সাদা রঙের ওপর তেমন কোনো প্রভাব
ফেলে না। আপনিও কি তেমনটাই ভাবেন?
তাহলে জেনে রাখুন, আপনার নতুন
করে ভাবার সময় এসেছে। কারণ
বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য দিয়েছেন যে,
যেকোনো ফল অথবা পানীয়,
যেটা একটি সাদা টি-শার্টে দাগ
ফেলতে পারে, সেটা আপনার সাদা দাঁতকেও
ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
যেকোনো অ্যাসিডিক খাবার অথবা পানীয়
আপনার দাঁতের এনামেলের
ক্ষতি করতে পারে। আর এই এনামেলই
রয়েছে আপনার ঝকঝকে সাদা দাঁতের মূলে।
তাই জেনে নিন এমন কিছু খাবার ও পানীয়ের
কথা যেগুলো নষ্ট করে দিতে পারে আপনার
দাঁতের সাদা রঙ।
কফি
কফি হলো সবচেয়ে গাঢ় রঙের পানীয়গুলোর
মধ্যে একটি। সুতরাং দাঁতের ওপর এর প্রভাবও
কিন্তু তেমনই! এ থেকে বাঁচার উপায়
হলো কফিতে বাড়তি দুধ মেশানো।
তবে তা কফির স্বাদ নষ্ট করে দিতে পারে।
চা
এক কাপ কড়া লিকারে র' চায়ের প্রভাবও
কিন্তু সেই কফির মতোই! চাও
একইভাবে আপনার দাঁতের এনামেলের
ক্ষতি করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন
এক্ষেত্রে ভেষজ চা এবং হালকা লিকারের
চা বেছে নেয়া উচিত।
বালসামিক ভিনেগার
সাধারণত খাবারকে আরো মজাদার
করে তুলতে এই সুগন্ধী ভিনেগার ব্যবহার
করা হয়। গাঢ়, মজাদার এই ভিনেগার প্রভাব
ফেলে দাঁতের এনামেলের ওপর।
তবে এটি যদি আপনি সালাদ
বা শাকে ব্যবহার করেন তাহলে ক্ষতিকর
প্রভাব কিছুটা হলেও কমবে।
কারি
যেকোনো ধরনের কারিই মজাদার।
তবে এতে যে মশলা ব্যবহৃত হয় তার মিশ্রণ
প্রভাব
ফেলে দাঁতে এবং দাঁতকে হলদে করে ফেলে।
তেল, হলুদ, মশলাযুক্ত যেকোনো খাবার
খাওয়ার পর ঝটপট দাঁত ব্রাশ করে ফেলুন।
টমেটো সস
ভাজাপোড়া হোক আর চাইনিজের
কোনো ডিস, টমেটো সস
ছাড়া কি ভাবা যায়?
তাহলে এটা ভেবে নিন যে আপনার দাঁতের
রঙ গাঢ় হতে শুরু করেছে। কারণ টমেটো সস শুধু
গাঢ় রঙের খাবার নয়, এটা অ্যাসিডিকও বটে।
কোলা এবং সোডা
এ ধরনের পানীয়ের বিপদ শুধু এদের রঙে নয়
এদের উপাদানেও বটে। অতিরিক্ত
ঠাণ্ডা করে পান করা হয় বলে এগুলো দাঁতের
ওপর সরাসরি ক্ষতিকার প্রভাব ফেলে। একই
কথা অতিরিক্ত গরম পানীয়ের জন্যও
প্রযোজ্য। যেমন চা বা কফি।
সয়া সস
যদি আপনার দাঁত সাদা ঝকঝকে রাখতে চান
তাহলে খাবারে সয়া সস ব্যবহার বন্ধ করুন।
একে তো এটির গাঢ় রঙ, তার ওপর
এটি হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড মিশ্রিত,
যা সাদা দাঁতের জন্য মোটেও ভালো নয়।
বিট
বিট খুবই পুষ্টিকর খাবার। এতে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল। এর গাঢ়
রঙের কারণেই হঠাত্ আপনার দাঁতের রঙ
হলদে হয়ে যেতে পারে। তাই বিট খাওয়ার পর
ভালো করে কুলি করুন অথবা দাঁত ব্রাশ
করে ফেলুন।
দাঁতের সাদা রঙের ওপর তেমন কোনো প্রভাব
ফেলে না। আপনিও কি তেমনটাই ভাবেন?
তাহলে জেনে রাখুন, আপনার নতুন
করে ভাবার সময় এসেছে। কারণ
বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য দিয়েছেন যে,
যেকোনো ফল অথবা পানীয়,
যেটা একটি সাদা টি-শার্টে দাগ
ফেলতে পারে, সেটা আপনার সাদা দাঁতকেও
ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
যেকোনো অ্যাসিডিক খাবার অথবা পানীয়
আপনার দাঁতের এনামেলের
ক্ষতি করতে পারে। আর এই এনামেলই
রয়েছে আপনার ঝকঝকে সাদা দাঁতের মূলে।
তাই জেনে নিন এমন কিছু খাবার ও পানীয়ের
কথা যেগুলো নষ্ট করে দিতে পারে আপনার
দাঁতের সাদা রঙ।
কফি
কফি হলো সবচেয়ে গাঢ় রঙের পানীয়গুলোর
মধ্যে একটি। সুতরাং দাঁতের ওপর এর প্রভাবও
কিন্তু তেমনই! এ থেকে বাঁচার উপায়
হলো কফিতে বাড়তি দুধ মেশানো।
তবে তা কফির স্বাদ নষ্ট করে দিতে পারে।
চা
এক কাপ কড়া লিকারে র' চায়ের প্রভাবও
কিন্তু সেই কফির মতোই! চাও
একইভাবে আপনার দাঁতের এনামেলের
ক্ষতি করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন
এক্ষেত্রে ভেষজ চা এবং হালকা লিকারের
চা বেছে নেয়া উচিত।
বালসামিক ভিনেগার
সাধারণত খাবারকে আরো মজাদার
করে তুলতে এই সুগন্ধী ভিনেগার ব্যবহার
করা হয়। গাঢ়, মজাদার এই ভিনেগার প্রভাব
ফেলে দাঁতের এনামেলের ওপর।
তবে এটি যদি আপনি সালাদ
বা শাকে ব্যবহার করেন তাহলে ক্ষতিকর
প্রভাব কিছুটা হলেও কমবে।
কারি
যেকোনো ধরনের কারিই মজাদার।
তবে এতে যে মশলা ব্যবহৃত হয় তার মিশ্রণ
প্রভাব
ফেলে দাঁতে এবং দাঁতকে হলদে করে ফেলে।
তেল, হলুদ, মশলাযুক্ত যেকোনো খাবার
খাওয়ার পর ঝটপট দাঁত ব্রাশ করে ফেলুন।
টমেটো সস
ভাজাপোড়া হোক আর চাইনিজের
কোনো ডিস, টমেটো সস
ছাড়া কি ভাবা যায়?
তাহলে এটা ভেবে নিন যে আপনার দাঁতের
রঙ গাঢ় হতে শুরু করেছে। কারণ টমেটো সস শুধু
গাঢ় রঙের খাবার নয়, এটা অ্যাসিডিকও বটে।
কোলা এবং সোডা
এ ধরনের পানীয়ের বিপদ শুধু এদের রঙে নয়
এদের উপাদানেও বটে। অতিরিক্ত
ঠাণ্ডা করে পান করা হয় বলে এগুলো দাঁতের
ওপর সরাসরি ক্ষতিকার প্রভাব ফেলে। একই
কথা অতিরিক্ত গরম পানীয়ের জন্যও
প্রযোজ্য। যেমন চা বা কফি।
সয়া সস
যদি আপনার দাঁত সাদা ঝকঝকে রাখতে চান
তাহলে খাবারে সয়া সস ব্যবহার বন্ধ করুন।
একে তো এটির গাঢ় রঙ, তার ওপর
এটি হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড মিশ্রিত,
যা সাদা দাঁতের জন্য মোটেও ভালো নয়।
বিট
বিট খুবই পুষ্টিকর খাবার। এতে রয়েছে প্রচুর
পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল। এর গাঢ়
রঙের কারণেই হঠাত্ আপনার দাঁতের রঙ
হলদে হয়ে যেতে পারে। তাই বিট খাওয়ার পর
ভালো করে কুলি করুন অথবা দাঁত ব্রাশ
করে ফেলুন।
Comments
Post a Comment