বিশ্বের সবচেয়ে বিলাসবহুল ট্রেন হলো দক্ষিণ আফ্রিকার রোভোস ট্রেন। ট্রেনটিতে চড়ে ভ্রমণকারীরা সাধারণ প্রিটোরিয়া থেকে কেপটাউন পর্যন্ত ভ্রমণ করতে পছন্দ করে।
ট্রেনের কামরাগুলো কাঠ দিয়ে তৈরি। সর্বোচ্চ ৭২ জন যাত্রী একসাথে ট্রেনটিতে আরোহন করতে পারে। তিন ধরনের কেবিন রয়েছে ট্রেনে। এগুলো হলো রয়েল স্যুট, ডিলাক্স স্যুট এবং পুলম্যান স্যুট। প্রতিটা কেবিনে এসি, বাথরুম বার সবই আছে।
ট্রেনের কামরাগুলো কাঠ দিয়ে তৈরি। সর্বোচ্চ ৭২ জন যাত্রী একসাথে ট্রেনটিতে আরোহন করতে পারে। তিন ধরনের কেবিন রয়েছে ট্রেনে। এগুলো হলো রয়েল স্যুট, ডিলাক্স স্যুট এবং পুলম্যান স্যুট। প্রতিটা কেবিনে এসি, বাথরুম বার সবই আছে।
রয়েল স্যুট তৈরি করা হয়েছে একটি বগির অর্ধেক জায়গা জুড়ে। আর এটাই সবচেয়ে বড় এবং বিলাসবহুল স্যুট। কেউ যদি রয়েল স্যুটে প্রিটোরিয়া থেকে কেপটাউন পর্যন্ত ভ্রমণ করতে চায়, তবে তাকে খরচ করতে হবে ২ লাখ টাকার কিছু বেশি। এই টাকার মধ্যেই তিন বেলার খাবার, পানীয়, বিগ হোল ও ডায়মন্ড মাইন মিউজিয়াম পরিদর্শনের বিষয়টি অন্তর্ভূক্ত।
ট্রেনের ভেতর কোনো রেডিও, টিভি নেই। এছাড়া, কেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলে নিজের কেবিনে বসেই ব্যবহার করতে হবে। জামা-কাপড়া পরিধান করার ক্ষেত্রে কিছু বিধি-নিষেধ রয়েছে। দিনের বেলা আনুষ্ঠানিক পোষাক (ফর্মাল ড্রেস) পরিধান না করলে সমস্যা নেই। তবে, সন্ধ্যার সময় আনুষ্ঠানিক পোষাক পরতে হবে।
ট্রেনের ভেতর কোনো রেডিও, টিভি নেই। এছাড়া, কেউ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলে নিজের কেবিনে বসেই ব্যবহার করতে হবে। জামা-কাপড়া পরিধান করার ক্ষেত্রে কিছু বিধি-নিষেধ রয়েছে। দিনের বেলা আনুষ্ঠানিক পোষাক (ফর্মাল ড্রেস) পরিধান না করলে সমস্যা নেই। তবে, সন্ধ্যার সময় আনুষ্ঠানিক পোষাক পরতে হবে।
Comments
Post a Comment