বাংলাদেশ রেলওয়ের জন্য প্রায়
১২০টি ইস্পাতের তৈরি রেলের ব্রডগেজ
কামরা বানিয়ে দেবে ভারত । এই
কামরা বা বগিগুলো হবে আধুনিক
এবং অগ্নি প্রতিরোধী।বগির বাইরের অংশ
আগুন প্রতিরোধ করতে পারবে।
এই কামরাগুলো সরবরাহ করার জন্য ভারতীয়
রেলের সহযোগী সংস্থা রাইটসের
সঙ্গে ঢাকায় বাংলাদেশের রেল
মন্ত্রণালয়ের চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়ে গেছে।
ভারতে এই
কামরাগুলো বানানো হবে যেখানে, সেই
কাপুরথালার রেল ফ্যাক্টরির এক
কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই
বিশেষ ধরনের কামরাগুলো স্টেনলেস
স্টিলের তৈরি বলে এতে আগুন লাগলেও
ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়।
এমন কী, ভারতে মাওবাদী-অধ্যুষিত
নানা এলাকায়
ট্রেনলাইনে পাতা বোমা কিংবা মাইন
বিস্ফোরণেও এই আধুনিক কামরাগুলোর
ক্ষতি তুলনায় অনেক কম হয়েছে।
ফলে বাংলাদেশ রেলওয়েতে –
যেখানে ট্রেনকে নিশানা করে রাজনৈতিক
সহিংসতা বা নাশকতার অনেক ইতিহাস
আছে – সেখানে এই আধুনিক
কামরাগুলো অনেক নিরাপদ ও
উপযোগী হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চুক্তিতে যে ১২০টি কোচ সরবরাহের
কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে কিছু
হবে স্লিপার (অর্থাৎ
যাত্রীরা শুয়ে যেতে পারবেন) আর
বাকিগুলো সিটিং কার (অর্থাৎ যাতে শুধু
বসে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে)।
এই কোচগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই
হবে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত।
কামরাগুলো অনায়াসে ঘন্টায় ১৬০
কিলোমিটার গতিতে চলারও
ক্ষমতা রাখবে বলে জানানো হয়েছে।
ভারতীয় রেলের সংস্থা রাইটস এর
আগে নেপাল
কিংবা আফ্রিকাতে মোজাম্বিক,
বতসোয়ানা, তানজানিয়া বা সেনেগলের
মতো বহু দেশেই নানা রেল প্রকল্প রূপায়ন
করেছে। তবে প্রতিবেশী বাংলাদেশে এত
বড় মাপের প্রকল্প বাস্তবায়নে তারা এই প্রথম
যুক্ত হল।-বিবিসি।
১২০টি ইস্পাতের তৈরি রেলের ব্রডগেজ
কামরা বানিয়ে দেবে ভারত । এই
কামরা বা বগিগুলো হবে আধুনিক
এবং অগ্নি প্রতিরোধী।বগির বাইরের অংশ
আগুন প্রতিরোধ করতে পারবে।
এই কামরাগুলো সরবরাহ করার জন্য ভারতীয়
রেলের সহযোগী সংস্থা রাইটসের
সঙ্গে ঢাকায় বাংলাদেশের রেল
মন্ত্রণালয়ের চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়ে গেছে।
ভারতে এই
কামরাগুলো বানানো হবে যেখানে, সেই
কাপুরথালার রেল ফ্যাক্টরির এক
কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, এই
বিশেষ ধরনের কামরাগুলো স্টেনলেস
স্টিলের তৈরি বলে এতে আগুন লাগলেও
ক্ষয়ক্ষতি অনেক কম হয়।
এমন কী, ভারতে মাওবাদী-অধ্যুষিত
নানা এলাকায়
ট্রেনলাইনে পাতা বোমা কিংবা মাইন
বিস্ফোরণেও এই আধুনিক কামরাগুলোর
ক্ষতি তুলনায় অনেক কম হয়েছে।
ফলে বাংলাদেশ রেলওয়েতে –
যেখানে ট্রেনকে নিশানা করে রাজনৈতিক
সহিংসতা বা নাশকতার অনেক ইতিহাস
আছে – সেখানে এই আধুনিক
কামরাগুলো অনেক নিরাপদ ও
উপযোগী হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চুক্তিতে যে ১২০টি কোচ সরবরাহের
কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে কিছু
হবে স্লিপার (অর্থাৎ
যাত্রীরা শুয়ে যেতে পারবেন) আর
বাকিগুলো সিটিং কার (অর্থাৎ যাতে শুধু
বসে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে)।
এই কোচগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই
হবে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত।
কামরাগুলো অনায়াসে ঘন্টায় ১৬০
কিলোমিটার গতিতে চলারও
ক্ষমতা রাখবে বলে জানানো হয়েছে।
ভারতীয় রেলের সংস্থা রাইটস এর
আগে নেপাল
কিংবা আফ্রিকাতে মোজাম্বিক,
বতসোয়ানা, তানজানিয়া বা সেনেগলের
মতো বহু দেশেই নানা রেল প্রকল্প রূপায়ন
করেছে। তবে প্রতিবেশী বাংলাদেশে এত
বড় মাপের প্রকল্প বাস্তবায়নে তারা এই প্রথম
যুক্ত হল।-বিবিসি।
Comments
Post a Comment