স্বাধীন:- বলিউড তারকা শাহরুখ খান অভিনীত ব্লকবাস্টার হিন্দি সিনেমার সংলাপ
ভরা মজলিশে অবলীলায়
আউড়ে সবাইকে চমকে দিয়েছেন মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
এনডিটিভি অনলাইনের
প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভারতে তিন
দিনের সফরের শেষ দিনে গতকাল
মঙ্গলবার রাজধানী নয়াদিল্লির
সিরি ফোর্ট
মিলনায়তনে দেওয়া ভাষণে শাহরুখের
নাম ও বুলি উঠে আসে ওবামার মুখে।
ওবামা তাঁর ভাষণে শাহরুখের জনপ্রিয়
সংলাপ ‘বড়ে বড়ে দেশও
মে ছোটে ছোটে বাতে হোতি রেহতি হ্যায়’
বলার চেষ্টা করেন।
আদিত্য চোপড়া পরিচালিত নব্বইয়ের
দশকের
সাড়াজাগানো ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে’
ছবিতে শাহরুখের মুখে এই সংলাপ
শোনা যায়। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া মূল
ছবিতে শাহরুখের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন
কাজল।
আগের সফরের প্রসঙ্গ টেনে প্রায় দুই
হাজার শ্রোতার সামনে ওবামা বলেন,
‘এবারের সফরে আমাদের নাচের
কোনো কর্মসূচি নেই। সিনোরিটা,
বড়ে বড়ে দেশও মে...আপনারা জানেন
আমি কী বলতে চাচ্ছি।’
ওবামার মুখে ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে এ
সংলাপ শুনে উপস্থিত দর্শকদের
মধ্যে হর্ষধ্বনি ওঠে।
পরে ওবামা নিজেকে সামলে তাঁর বক্তব্য
চালিয়ে যান।
প্রায় পৌনে এক ঘণ্টার অলিখিত
ভাষণে ভারতকে ধর্মীয় বিভাজনের
ব্যাপারে সতর্ক করেন ওবামা।
তিনি উল্লেখ করেন, ধর্মের
ভিত্তিতে সমাজে বিভক্তি দেখা না দিলে ভারতের
সাফল্য অব্যাহত থাকবে।
ওবামা বলেন, ‘সব ধর্মের প্রতি সম্মান
জানানো উচিত, প্রত্যেককে তার ধর্ম
গ্রহণের
ক্ষেত্রে স্বাধীনতা দেওয়া উচিত।’
ওবামা তাঁর বক্তৃতায় ভারতের ভিন্ন
ধর্মের তিন খ্যাতিমান ব্যক্তির উদাহরণ
তুলে ধরেন। ওবামার কথা, ‘ভারতের
প্রত্যেক নাগরিক শাহরুখ খান, মেরি কোম,
মিলখা সিংয়ের সাফল্য
সমানভাবে উপভোগ করে। কেবল তাদের
ধর্ম বা রঙের কারণে নয়।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ৪০ মিনিটের
ভাষণে বার কয়েক হিন্দি শব্দ উচ্চারণ
করেন। তিন দিনের সফর শেষে গতকাল
দুপুরে ওবামার বিমান সৌদি আরবের
উদ্দেশে ভারত ছাড়ে।
ওবামার ভাষণের অংশ হতে পেরে শাহরুখ
উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। টুইটার বার্তায়
বলিউড বাদশা লিখেছেন, প্রেসিডেন্ট
ওবামার জেন্ডার ও ধর্মীয় সমতা শীর্ষক
ভাষণের অংশ হতে পেরে গর্বিত। তাঁর
প্রত্যাশা, পরবর্তী সময় ওবামার
মুখে হয়তো ‘সাইয়া সাইয়া’ শোনা যাবে।
ভরা মজলিশে অবলীলায়
আউড়ে সবাইকে চমকে দিয়েছেন মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
এনডিটিভি অনলাইনের
প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভারতে তিন
দিনের সফরের শেষ দিনে গতকাল
মঙ্গলবার রাজধানী নয়াদিল্লির
সিরি ফোর্ট
মিলনায়তনে দেওয়া ভাষণে শাহরুখের
নাম ও বুলি উঠে আসে ওবামার মুখে।
ওবামা তাঁর ভাষণে শাহরুখের জনপ্রিয়
সংলাপ ‘বড়ে বড়ে দেশও
মে ছোটে ছোটে বাতে হোতি রেহতি হ্যায়’
বলার চেষ্টা করেন।
আদিত্য চোপড়া পরিচালিত নব্বইয়ের
দশকের
সাড়াজাগানো ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে’
ছবিতে শাহরুখের মুখে এই সংলাপ
শোনা যায়। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া মূল
ছবিতে শাহরুখের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন
কাজল।
আগের সফরের প্রসঙ্গ টেনে প্রায় দুই
হাজার শ্রোতার সামনে ওবামা বলেন,
‘এবারের সফরে আমাদের নাচের
কোনো কর্মসূচি নেই। সিনোরিটা,
বড়ে বড়ে দেশও মে...আপনারা জানেন
আমি কী বলতে চাচ্ছি।’
ওবামার মুখে ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে এ
সংলাপ শুনে উপস্থিত দর্শকদের
মধ্যে হর্ষধ্বনি ওঠে।
পরে ওবামা নিজেকে সামলে তাঁর বক্তব্য
চালিয়ে যান।
প্রায় পৌনে এক ঘণ্টার অলিখিত
ভাষণে ভারতকে ধর্মীয় বিভাজনের
ব্যাপারে সতর্ক করেন ওবামা।
তিনি উল্লেখ করেন, ধর্মের
ভিত্তিতে সমাজে বিভক্তি দেখা না দিলে ভারতের
সাফল্য অব্যাহত থাকবে।
ওবামা বলেন, ‘সব ধর্মের প্রতি সম্মান
জানানো উচিত, প্রত্যেককে তার ধর্ম
গ্রহণের
ক্ষেত্রে স্বাধীনতা দেওয়া উচিত।’
ওবামা তাঁর বক্তৃতায় ভারতের ভিন্ন
ধর্মের তিন খ্যাতিমান ব্যক্তির উদাহরণ
তুলে ধরেন। ওবামার কথা, ‘ভারতের
প্রত্যেক নাগরিক শাহরুখ খান, মেরি কোম,
মিলখা সিংয়ের সাফল্য
সমানভাবে উপভোগ করে। কেবল তাদের
ধর্ম বা রঙের কারণে নয়।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ৪০ মিনিটের
ভাষণে বার কয়েক হিন্দি শব্দ উচ্চারণ
করেন। তিন দিনের সফর শেষে গতকাল
দুপুরে ওবামার বিমান সৌদি আরবের
উদ্দেশে ভারত ছাড়ে।
ওবামার ভাষণের অংশ হতে পেরে শাহরুখ
উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। টুইটার বার্তায়
বলিউড বাদশা লিখেছেন, প্রেসিডেন্ট
ওবামার জেন্ডার ও ধর্মীয় সমতা শীর্ষক
ভাষণের অংশ হতে পেরে গর্বিত। তাঁর
প্রত্যাশা, পরবর্তী সময় ওবামার
মুখে হয়তো ‘সাইয়া সাইয়া’ শোনা যাবে।
Comments
Post a Comment