ইউক্রেন সংকটকে কেন্দ্র করে রাশিয়ার
বিরুদ্ধে এখনো সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণের
কথা ভাবছে আমেরিকা। ইরানের
ইংরেজি নিউজ চ্যানেল
প্রেসটিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এ
কথা জানিয়েছেন বেলগ্রেডের রাজনৈতিক
বিশ্লেষক জোয়াকুইন ফ্লোরেস।
বেলগ্রেডের সেন্টার ফর সিনক্রিটিক
স্টাডিজের পরিচালক ফ্লোরেস তার এ
আশঙ্কার
পেছনে যুক্তি তুলে ধরতে যেয়ে মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বক্তব্য
তুলে ধরেন। ওবামা দাবি করেছেন, ইউক্রেন
সংকট নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক
সংঘাতে জড়াতে চায় না ওয়াশিংটন।
রোববার ভারত সফরকালে তিনি এ
দাবি করেছেন।
ফ্লোরেস বলেন, আপাত দৃষ্টিতে ওবামার এ
বক্তব্য ইতিবাচক বলে মনে হতে পারে। কিন্তু
কোন পরিপ্রেক্ষিতে ওবামা এ কথা বলেছেন
তা খতিয়ে দেখতে হবে। তিনি বলেন,
আমেরিকার দ্বিমুখী বক্তব্য
এবং নীতি বিশ্লেষণ
করলে দেখতে পাওয়া যাবে এক বছর
আগে ইউক্রেনে সামরিক অভ্যুত্থান
ঘটিয়েছে আমেরিকা এবং এ ঘটনাকে কেন্দ্র
করেই আজ সেখানে সামরিক সংঘাতের
সূচনা হয়েছে। এ ছাড়া ইউক্রেনের
নানা উগ্রবাদী মহলকে অর্থ ও সমর্থন
যুগিয়ে চলেছে আমেরিকা। এ
ছাড়া ইউএসএইডসহ আমেরিকার কথিত
অলাভজনক কিছু সংস্থা এবং এনজিও
ইউক্রেনে রঙিন বিপ্লব ঘটানোর
তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
ফ্লোরেস বলেন, সব মিলিয়ে এ
কথা বুঝতে অসুবিধা হয় না যে রাশিয়ার
বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ গ্রহণের
বিষয়টি কখনোই তালিকা থেকে বাদ
দেয়া হয় নি এবং এটাকে তালিকার শেষ
পদক্ষেপ হিসেবেও রাখা হয় নি। বরং একেই
প্রথম পদক্ষেপ
হিসেবে নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।-
আইআরআইবি
বিরুদ্ধে এখনো সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণের
কথা ভাবছে আমেরিকা। ইরানের
ইংরেজি নিউজ চ্যানেল
প্রেসটিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এ
কথা জানিয়েছেন বেলগ্রেডের রাজনৈতিক
বিশ্লেষক জোয়াকুইন ফ্লোরেস।
বেলগ্রেডের সেন্টার ফর সিনক্রিটিক
স্টাডিজের পরিচালক ফ্লোরেস তার এ
আশঙ্কার
পেছনে যুক্তি তুলে ধরতে যেয়ে মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বক্তব্য
তুলে ধরেন। ওবামা দাবি করেছেন, ইউক্রেন
সংকট নিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে সামরিক
সংঘাতে জড়াতে চায় না ওয়াশিংটন।
রোববার ভারত সফরকালে তিনি এ
দাবি করেছেন।
ফ্লোরেস বলেন, আপাত দৃষ্টিতে ওবামার এ
বক্তব্য ইতিবাচক বলে মনে হতে পারে। কিন্তু
কোন পরিপ্রেক্ষিতে ওবামা এ কথা বলেছেন
তা খতিয়ে দেখতে হবে। তিনি বলেন,
আমেরিকার দ্বিমুখী বক্তব্য
এবং নীতি বিশ্লেষণ
করলে দেখতে পাওয়া যাবে এক বছর
আগে ইউক্রেনে সামরিক অভ্যুত্থান
ঘটিয়েছে আমেরিকা এবং এ ঘটনাকে কেন্দ্র
করেই আজ সেখানে সামরিক সংঘাতের
সূচনা হয়েছে। এ ছাড়া ইউক্রেনের
নানা উগ্রবাদী মহলকে অর্থ ও সমর্থন
যুগিয়ে চলেছে আমেরিকা। এ
ছাড়া ইউএসএইডসহ আমেরিকার কথিত
অলাভজনক কিছু সংস্থা এবং এনজিও
ইউক্রেনে রঙিন বিপ্লব ঘটানোর
তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
ফ্লোরেস বলেন, সব মিলিয়ে এ
কথা বুঝতে অসুবিধা হয় না যে রাশিয়ার
বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ গ্রহণের
বিষয়টি কখনোই তালিকা থেকে বাদ
দেয়া হয় নি এবং এটাকে তালিকার শেষ
পদক্ষেপ হিসেবেও রাখা হয় নি। বরং একেই
প্রথম পদক্ষেপ
হিসেবে নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।-
আইআরআইবি
Comments
Post a Comment