পরিশ্রম ছাড়া সাফলতা আসে না,উপার্জন করা যায় না অর্থ।কিন্তু এই সকল চিরন্তন কথা যেন
একেবারেই উল্টো হয়ে গেল।কোন কাজ না করে শুয়েই তিন মাসে আয় ১৮ হাজার ডলার!
যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ১৪ লাখ
টাকা। এ অর্থ আয় করেছেন অ্যান্ড্রু লনিকি,
যুক্তরাস্ট্রের নাগরিক। কেবল শুয়ে থাকার
জন্যই তাকে এই অর্থ দেওয়া হয়েছে। অবশ্য
অ্যান্ড্রুর অভিজ্ঞতা বলছে, শুয়ে থাকার
কাজটা মোটেও সোজা নয়। এর
চেয়ে জেলে যাওয়াও নাকি ভাল।
অ্যান্ড্রু জানান,
তাকে টানা শুয়ে থাকতে হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের
টেক্সাসে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা- নাসার
গবেষণা কেন্দ্র ফ্লাইট অ্যানালগ রিসার্চ
ইউনিটের বেডে, তাও আবার নাকে-মুখে নল
এবং সারা গায়ে অনেক বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম
নিয়ে। নাসার একটি গবেষণার অংশ
হিসেবে অ্যান্ড্রুকে এ কাজের জন্য
নির্বাচিত করা হয়।
সংস্থাটি মহাশূন্যে মানুষের পেশি ও হাড়ের
ক্ষয় নির্ণয়ের জন্য তিন বছর ধরে সিএফটি ৭০
বা বেড রেস্ট স্টাডি নামে এ
গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য সর্বমোট ৫৪
জনকে পর্যবেক্ষণ করা হয়, অ্যান্ড্রু ছিলেন
তাদের মধ্যে শেষ ব্যক্তি। তিন সপ্তাহের
প্রশিক্ষণ এবং ১০ সপ্তাহের মূল কাজ
মিলে টানা তিন মাস তাকে ব্যস্ত
থাকতে হয়েছে।
মজার ব্যাপার হল- আগের চাকরিটা যেদিন
হারিয়েছেন, তার পরদিন থেকেই নাসার এ
কাজের জন্য ডাক পান অ্যান্ড্রু। তিনি বলেন,
‘আমার মতো অস্থির লোক
এভাবে শুয়ে থাকতে পারবে, আমি বিশ্বাসও
করতে পারিনি। কাজটি ছিল প্রত্যাশার
চেয়েও বেশি কষ্টকর। শুরুর দিকে মাথাব্যথা,
ঘাড়-পিঠব্যথাসহ নানা শারীরিক সমস্যায়
পড়তে হয়েছে। ধীরে ধীরে মানিয়ে গেছে।’
তিনি আর বলেন, ‘২৫ হাজার প্রার্থীর
মধ্যে আমি এ কাজের জন্য নির্বাচিত হব,
কখনও ভাবতেই পারিনি।’
একেবারেই উল্টো হয়ে গেল।কোন কাজ না করে শুয়েই তিন মাসে আয় ১৮ হাজার ডলার!
যা বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ১৪ লাখ
টাকা। এ অর্থ আয় করেছেন অ্যান্ড্রু লনিকি,
যুক্তরাস্ট্রের নাগরিক। কেবল শুয়ে থাকার
জন্যই তাকে এই অর্থ দেওয়া হয়েছে। অবশ্য
অ্যান্ড্রুর অভিজ্ঞতা বলছে, শুয়ে থাকার
কাজটা মোটেও সোজা নয়। এর
চেয়ে জেলে যাওয়াও নাকি ভাল।
অ্যান্ড্রু জানান,
তাকে টানা শুয়ে থাকতে হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের
টেক্সাসে মার্কিন মহাকাশ সংস্থা- নাসার
গবেষণা কেন্দ্র ফ্লাইট অ্যানালগ রিসার্চ
ইউনিটের বেডে, তাও আবার নাকে-মুখে নল
এবং সারা গায়ে অনেক বৈজ্ঞানিক সরঞ্জাম
নিয়ে। নাসার একটি গবেষণার অংশ
হিসেবে অ্যান্ড্রুকে এ কাজের জন্য
নির্বাচিত করা হয়।
সংস্থাটি মহাশূন্যে মানুষের পেশি ও হাড়ের
ক্ষয় নির্ণয়ের জন্য তিন বছর ধরে সিএফটি ৭০
বা বেড রেস্ট স্টাডি নামে এ
গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। এ জন্য সর্বমোট ৫৪
জনকে পর্যবেক্ষণ করা হয়, অ্যান্ড্রু ছিলেন
তাদের মধ্যে শেষ ব্যক্তি। তিন সপ্তাহের
প্রশিক্ষণ এবং ১০ সপ্তাহের মূল কাজ
মিলে টানা তিন মাস তাকে ব্যস্ত
থাকতে হয়েছে।
মজার ব্যাপার হল- আগের চাকরিটা যেদিন
হারিয়েছেন, তার পরদিন থেকেই নাসার এ
কাজের জন্য ডাক পান অ্যান্ড্রু। তিনি বলেন,
‘আমার মতো অস্থির লোক
এভাবে শুয়ে থাকতে পারবে, আমি বিশ্বাসও
করতে পারিনি। কাজটি ছিল প্রত্যাশার
চেয়েও বেশি কষ্টকর। শুরুর দিকে মাথাব্যথা,
ঘাড়-পিঠব্যথাসহ নানা শারীরিক সমস্যায়
পড়তে হয়েছে। ধীরে ধীরে মানিয়ে গেছে।’
তিনি আর বলেন, ‘২৫ হাজার প্রার্থীর
মধ্যে আমি এ কাজের জন্য নির্বাচিত হব,
কখনও ভাবতেই পারিনি।’
Comments
Post a Comment